
ফাইল ছবি
সাত বছর বয়সী আয়াতকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মরদেহ ছয় টুকরো করে নদীতে ফেলে দেয়া হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আয়াতের দেহের টুকরোগুলো উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পিবিআই। এ ঘটনায় জড়িত আবির আলী নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেফতার আবির আয়াতের দাদা বাড়ির সাবেক ভাড়াটিয়া। তিনি নগরের আকমল আলী সড়কে মায়ের সঙ্গে থাকেন। ২১ বয়সী এ যুবক তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন।
পিবিআই সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিপণের জন্য আয়াতকে অপহরণ করে তাদের সাবেক ভাড়াটিয়া আবির আলী। সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাকে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে আকমল আলী সড়ক থেকে আটক করা হয়। সে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
মূল অপরাধী আবির জানিয়েছে, ঘটনার দিন বিকেলে আয়াতকে অপহরণের চেষ্টা করে। এ সময় চিৎকার করলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে সে। পরে মরদেহ আকমল আলী সড়কের বাসায় নিয়ে ছয় টুকরো করে।খণ্ডিত মরদেহ দুটি ব্যাগে নিয়ে বেড়িবাঁধ এলাকায় নদীতে ফেলে দেয়।
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রামের ইপিজেড থানার বন্দরটিলার নয়ারহাট বিদ্যুৎ অফিস এলাকার বাসা থেকে পার্শ্ববর্তী মসজিদে আরবি পড়তে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হয় আলিনা ইসলাম আয়াত। এ ঘটনায় ইপিজেড থানায় নিখোঁজের ডায়েরি করেন তার বাবা সোহেল রানা।
কেডি