
সাত বছর বয়সী মারজানা হক বর্ষা। জামালখান কুসুম কুমারী স্কুলের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী। গত ২৪ অক্টোবর বাসা থেকে ২০ টাকা নিয়ে বিস্কুট কিনতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। স্বজনরা অনেক খোঁজাখুঁজি ও মাইকিং করেও হদিস পায়নি তার। অবশেষে কোতোয়ালি থানায় ডায়েরি করেন। এর দুইদিন পর জামালখানের শিকদার হোটেলের পাশের গলিতে বস্তাবন্দি অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ।
বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে তথ্যটি নিশ্চিত করে কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবীর।
তিনি জানান, শিশু মারজানা হক বর্ষা বাসা থেকে দোকানের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হয়। এই নিয়ে তার পরিবার থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছিল। আজ (বৃহস্পতিবার) বিকেলে জামালখান এলাকায় বস্তাবন্দী অবস্থায় তার মরদেহ দেখে স্বজনরা থানায় খবর দেয়। থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তা উদ্ধার করেছে।
হত্যার রহস্য কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিশুটির লাশ সিআইডির ফরেনসিক এক্সপার্টরা সেম্পল কালেকশন শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। এরপর লাশ হস্তান্তর করা হবে। আর ফরেনসিক রিপোর্ট ও তদন্ত পরবর্তী এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে বলে জানান ওসি।
এসবি/এসএ